আবারো জেগে উঠছে শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর , জেগে উঠছে গণজাগরণ মঞ্চ। গণজাগরণ মঞ্চের আজকের প্রেস ব্রিফিং থেকে ঘোষণা করা হয়েছে পরবর্তী কর্মসূচী - যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় দ্রুত কার্যকর এবং জামাত -শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে আবার স্লোগানে মুখরিত হবার পথে আমাদের প্রাণের শাহবাগ। গণজাগরণ মঞ্চের পরবর্তী কর্মসূচী হল - আগামী ২ নভেম্বর বিকাল ৩ টায় শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে বিক্ষোভ সমাবেশ , ৩ নভেম্বর সকাল ১০ টা থেকে দুই আলবদর নেতা চৌধুরী মইনুদ্দিন এবং আশরাফুজ্জামানের রায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান এবং ৯ নভেম্বর বিকাল তিনটায় ছাত্র -শিক্ষক সমাবেশ। শাহবাগ আজ একটা জায়গার নাম ই শুধু নয় , শাহবাগ আমাদের দাবি আদায়ের কেন্দ্রবিন্দুর নাম। প্রজন্ম চত্বর আমাদের প্রিয় বাংলাদেশের কলঙ্কমুক্তির স্লোগানমুখর সম্ভাবনার নাম। মনে করুন উত্তাল শাহবাগের কথা , সেই তিন মিনিটের নীরবতার কথা, কোটি কোটি সহযোদ্ধারা একসাথে শপথ নেয়ার কথা , কোটি মোমবাতির আলোয় প্রজ্জলিত শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরের কথা।
আমরা যে যেই দল , যেই মতের ই অনুসারী ই হই না কেন - গণজাগরণ মঞ্চ হল আমাদের এক হওয়ার প্লাটফর্ম। বাংলাদেশ আমাদের সবার , আমরা সবাই দেশ টাকে যে যেভাবেই ভালোবাসি না কেন , রাজাকারের ফাসির দাবিটা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের প্রত্যেকটা মানুষের। তাই সব তর্ক - বিতর্ক সবকিছু ভুলে চলে আসুন শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে , যোগ দিন গণজাগরণ মঞ্চের সমাবেশে, কণ্ঠে তুলে নিন রাজাকারের ফাসির দাবি । রাজপথে থেকে আমাদের আদায় করে নিতে হবে সব যুদ্ধাপরাধীর ফাসি। নভেম্বরে কসাই এর ফাসি কার্যকরের কথা রয়েছে। সেই বিজয় আনন্দে ভাসার জন্য এখন সবকিছু ভুলে আমাদের মনে রাখতে হবে আমাদের একটাই দাবি -রাজাকারের ফাঁসি। আমাদের জাগরনের মাধ্যমে দেখিয়ে দিতে হবে আমরা এখনও আছি বাংলার রাজপথে , আছি শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে। কসাই কাদেরের ফাসি না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরব না। ফেব্রুয়ারি থেকে আজ পর্যন্ত রাজাকারের ফাঁসির দাবিতে আমাদের শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলন আজ প্রায় বিজয়ের দোরগোড়ায়। আসুন প্রিয় সহযোদ্ধারা, হাতে হাত রেখে বিজয়ের মধ্য দিয়ে শেষ করি লড়াইটা।
জয় বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু। জয় প্রজন্ম , জয় শহীদজননী, জয় গণজাগরণ মঞ্চ। জয় হোক মুক্তিযুদ্ধের , জয় হোক স্বাধীনতার।
আমরা যে যেই দল , যেই মতের ই অনুসারী ই হই না কেন - গণজাগরণ মঞ্চ হল আমাদের এক হওয়ার প্লাটফর্ম। বাংলাদেশ আমাদের সবার , আমরা সবাই দেশ টাকে যে যেভাবেই ভালোবাসি না কেন , রাজাকারের ফাসির দাবিটা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের প্রত্যেকটা মানুষের। তাই সব তর্ক - বিতর্ক সবকিছু ভুলে চলে আসুন শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে , যোগ দিন গণজাগরণ মঞ্চের সমাবেশে, কণ্ঠে তুলে নিন রাজাকারের ফাসির দাবি । রাজপথে থেকে আমাদের আদায় করে নিতে হবে সব যুদ্ধাপরাধীর ফাসি। নভেম্বরে কসাই এর ফাসি কার্যকরের কথা রয়েছে। সেই বিজয় আনন্দে ভাসার জন্য এখন সবকিছু ভুলে আমাদের মনে রাখতে হবে আমাদের একটাই দাবি -রাজাকারের ফাঁসি। আমাদের জাগরনের মাধ্যমে দেখিয়ে দিতে হবে আমরা এখনও আছি বাংলার রাজপথে , আছি শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে। কসাই কাদেরের ফাসি না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরব না। ফেব্রুয়ারি থেকে আজ পর্যন্ত রাজাকারের ফাঁসির দাবিতে আমাদের শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলন আজ প্রায় বিজয়ের দোরগোড়ায়। আসুন প্রিয় সহযোদ্ধারা, হাতে হাত রেখে বিজয়ের মধ্য দিয়ে শেষ করি লড়াইটা।
জয় বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু। জয় প্রজন্ম , জয় শহীদজননী, জয় গণজাগরণ মঞ্চ। জয় হোক মুক্তিযুদ্ধের , জয় হোক স্বাধীনতার।