প্রতীক্ষা ... একটি নতুন ভোরের জন্য , প্রতীক্ষা একটা সুন্দর সকালের জন্য - যে নতুন ভোরে ত্রিশ লাখ শহীদের রক্তে ভেজা বাংলার লাল- সবুজ পতাকা বুকে জড়িয়ে ছুটে যাব শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে ...শুধু রাজাকারের ফাসির দাবি নিয়ে নয় , রাজাকারের ফাসির দাবি পূরণ হওয়ার আনন্দে। অপেক্ষা... অসহ্য এই অপেক্ষা। বিয়াল্লিশ বছর তো হল অপেক্ষা , তিল তিল করে জমে ওঠা পাহাড়প্রমাণ ক্ষোভের বিস্ফোরণও হল শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে, ফাসির র...ায়ও হল ... চূড়ান্ত বিজয় টার জন্য আর কতদিন ? আর কতমাস কিংবা আর কত বছর ? যত বছর ই প্রয়োজন হোক সব কয়টা রাজাকারকে ফাঁসিতে ঝুলাতে আমরা জেগে থাকব অবশ্যই ... কিন্তু দশ মাস ধরে একটা আন্দোলন চলার পরে , মুক্তিযুদ্ধের পর ৪২ বছর পার হয়ে যাওয়ার পরে , অন্তত একটা রাজাকারের ফাসি কার্যকর কি আশা করতে পারিনা ? খুব বড় আশা হবে সেটা ? খুব বেশি চাওয়া হয়ে যাবে ?
কাদের কসাই এর ফাসির রায় আসলো প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে আইন সংশোধন করে। সেই কাহিনী এখন ইতিহাস। ১৭ ই সেপ্টেম্বর তারিখে কসাই এর ফাসির রায় হবার পর এখন দুই মাসের বেশি সময় পার হয়ে গেছে। আজকে চলছে রায় প্রকাশ হবার পরে ৬৬ তম দিন। জামাতের নিবন্ধন বাতিলের মামলার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হতে সময় নিয়েছিল ৬৯ দিন। এবার কি আমরা ৬৯ দিন পর পাব পূর্ণাঙ্গ রায়টা? সকালে নিঝুম মজুমদার ভাইয়ার স্ট্যাটাসে জানলাম রায় প্রকাশের পর পূর্ণাঙ্গ রায় কবে প্রকাশ হবে তার কোন নির্দিষ্ট সময়সীমা নেই। তাহলে কি আমরা অপেক্ষা করতেই থাকব? কেন , কেন, কেন ? ফাসির রায় তো হয়েই গেছে , চারজন বিচারপতির রায় লিখাও হয়ে গেছে , আর একজনের এত সময় লাগে ! ধৈর্যের বাধ কিন্তু ভেঙ্গে যাচ্ছে , আর বাঙ্গালির ধৈর্যের বাধ ভাঙ্গলে কি হয় তা নিশ্চয় নতুন করে বলতে হবে না...।
জামাতের নিবন্ধন বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচন কমিশন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছিল , বাংলাদেশ মুক্ত হয়েছে দাঁড়িপাল্লা নামক ঘৃণ্য প্রতীক থেকে। এবারের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর সেভাবে ব্যবস্থা নেয়া হবে তো ? নাকি মানবতার দোহাই দিয়ে আবার প্রতীক্ষার প্রহর গোনা শুরু করতে হবে? শুনুন , ৩৭০ জন বাঙ্গালির খুনি কখনও কোন মানুষ হতে পারেনা। তাই তার জন্য মানবতার দোহাই শুনতে চাই না। নিবন্ধন বাতিল হওয়া একটা দল জামাত। তারা কিনা বলে কসাই এর রায় নিয়ে নাড়াচাড়া করলে ৫৫ হাজার বর্গমাইল জ্বালিয়ে দিবে! এই ৫৬ হাজার বর্গমাইলের প্রতিটা মাটির কণায় ত্রিশ লাখ শহীদ আর দুই লাখ বীরাঙ্গনার রক্ত মিশে আছে। এই বাংলাদেশ রক্তের দামে কেনা , কারও দানে পাওয়া নয়। কসাই এর ফাসি দ্রুত কার্যকরের মাধ্যমে বাংলার মাটিতে চূড়ান্তভাবে পরাজিত করে হোক এই স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তিকে।
কোন মানবতার দোহাই মানব না রাজাকারের ফাসির ক্ষেত্রে। আমি শুধু জানি এই বাংলাদেশকে মুক্তিযোদ্ধারা স্বাধীন করেছিলেন বাঙ্গালিদের জন্য , কোন পাকিস্তানির জন্য নয়। এই বাংলাদেশ স্বাধীনতাকামী প্রত্যেকটা বাঙ্গালির , কিন্তু কোন স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির নয়। কোন আইনি যুক্তি , কোন মানবতার দোহাই , নির্বাচনের দোহাই এসব শুনতে চাই না। এবারের বিজয় দিবসের আগে কসাই কাদেরের ফাসি কার্যকর চাই। প্রজন্ম চত্বরের সাথে সারা বিশ্বের সব বাঙালি এবারের বিজয় দিবস পালন করবে ঐতিহাসিকভাবে। বিকাল ৪ টা ৩১ মিনিটে সারা পৃথিবীর যেখানেই বাঙালি সেখানেই গাওয়া হবে অমর জাতীয় সঙ্গীত - "আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালোবাসি" । এই মহান বিজয়ানন্দের সাথে যোগ হোক কাদের কসাই এর ফাসি কার্যকর দেখার আনন্দ। এবারের বিজয় দিবস হোক বিয়াল্লিশ বছরের কলঙ্কমুক্তির বিজয় দিবস... পাকিস্তানি এবং তাদের দোসরদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয়ের ঘোষণা ।
জয় বাংলা।
কাদের কসাই এর ফাসির রায় আসলো প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে আইন সংশোধন করে। সেই কাহিনী এখন ইতিহাস। ১৭ ই সেপ্টেম্বর তারিখে কসাই এর ফাসির রায় হবার পর এখন দুই মাসের বেশি সময় পার হয়ে গেছে। আজকে চলছে রায় প্রকাশ হবার পরে ৬৬ তম দিন। জামাতের নিবন্ধন বাতিলের মামলার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হতে সময় নিয়েছিল ৬৯ দিন। এবার কি আমরা ৬৯ দিন পর পাব পূর্ণাঙ্গ রায়টা? সকালে নিঝুম মজুমদার ভাইয়ার স্ট্যাটাসে জানলাম রায় প্রকাশের পর পূর্ণাঙ্গ রায় কবে প্রকাশ হবে তার কোন নির্দিষ্ট সময়সীমা নেই। তাহলে কি আমরা অপেক্ষা করতেই থাকব? কেন , কেন, কেন ? ফাসির রায় তো হয়েই গেছে , চারজন বিচারপতির রায় লিখাও হয়ে গেছে , আর একজনের এত সময় লাগে ! ধৈর্যের বাধ কিন্তু ভেঙ্গে যাচ্ছে , আর বাঙ্গালির ধৈর্যের বাধ ভাঙ্গলে কি হয় তা নিশ্চয় নতুন করে বলতে হবে না...।
জামাতের নিবন্ধন বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচন কমিশন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছিল , বাংলাদেশ মুক্ত হয়েছে দাঁড়িপাল্লা নামক ঘৃণ্য প্রতীক থেকে। এবারের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর সেভাবে ব্যবস্থা নেয়া হবে তো ? নাকি মানবতার দোহাই দিয়ে আবার প্রতীক্ষার প্রহর গোনা শুরু করতে হবে? শুনুন , ৩৭০ জন বাঙ্গালির খুনি কখনও কোন মানুষ হতে পারেনা। তাই তার জন্য মানবতার দোহাই শুনতে চাই না। নিবন্ধন বাতিল হওয়া একটা দল জামাত। তারা কিনা বলে কসাই এর রায় নিয়ে নাড়াচাড়া করলে ৫৫ হাজার বর্গমাইল জ্বালিয়ে দিবে! এই ৫৬ হাজার বর্গমাইলের প্রতিটা মাটির কণায় ত্রিশ লাখ শহীদ আর দুই লাখ বীরাঙ্গনার রক্ত মিশে আছে। এই বাংলাদেশ রক্তের দামে কেনা , কারও দানে পাওয়া নয়। কসাই এর ফাসি দ্রুত কার্যকরের মাধ্যমে বাংলার মাটিতে চূড়ান্তভাবে পরাজিত করে হোক এই স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তিকে।
কোন মানবতার দোহাই মানব না রাজাকারের ফাসির ক্ষেত্রে। আমি শুধু জানি এই বাংলাদেশকে মুক্তিযোদ্ধারা স্বাধীন করেছিলেন বাঙ্গালিদের জন্য , কোন পাকিস্তানির জন্য নয়। এই বাংলাদেশ স্বাধীনতাকামী প্রত্যেকটা বাঙ্গালির , কিন্তু কোন স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির নয়। কোন আইনি যুক্তি , কোন মানবতার দোহাই , নির্বাচনের দোহাই এসব শুনতে চাই না। এবারের বিজয় দিবসের আগে কসাই কাদেরের ফাসি কার্যকর চাই। প্রজন্ম চত্বরের সাথে সারা বিশ্বের সব বাঙালি এবারের বিজয় দিবস পালন করবে ঐতিহাসিকভাবে। বিকাল ৪ টা ৩১ মিনিটে সারা পৃথিবীর যেখানেই বাঙালি সেখানেই গাওয়া হবে অমর জাতীয় সঙ্গীত - "আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালোবাসি" । এই মহান বিজয়ানন্দের সাথে যোগ হোক কাদের কসাই এর ফাসি কার্যকর দেখার আনন্দ। এবারের বিজয় দিবস হোক বিয়াল্লিশ বছরের কলঙ্কমুক্তির বিজয় দিবস... পাকিস্তানি এবং তাদের দোসরদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয়ের ঘোষণা ।
জয় বাংলা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন