জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হয়েছে। তিন বিচারকের স্বাক্ষরের পর জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করে দেয়া হাই কোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়েছে।শনিবার ওই রায় স্বাক্ষরের পর হাই কোর্টের সংশ্লিষ্ট দপ্তর তা প্রকাশ করে। পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর তা দেখে ‘দ্রুত’ ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। গত ১ আগস্ট উন্মুক্ত আদালতে তিন বিচারকের বেঞ্চ সংবিধানের সঙ্গে গঠনতন্ত্র সাংঘর্ষিক হওয়ায়... জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে রায় দেয়।সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে দেয়া ওই রায়ে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের পক্ষে মত দেন।তবে ওই বেঞ্চের প্রিজাইডিং বিচারক বিচারপতি এম মোয়াজ্জাম হোসেন তাতে ভিন্নমত পোষণ করেন।
যাক , নিবন্ধন তো বাতিল হল - এখন দ্রুত এই সন্ত্রাসী , রাজাকারদের সংগঠন জামাত -শিবিরকে নিষিদ্ধের অপেক্ষা। কোন দেশদ্রোহী রাজাকার - আলবদরের ঠাই নেই এই ত্রিশ লাখ শহীদের রক্তভেজা বাংলার মাটিতে। আর তাই অনেক আশা নিয়ে অপেক্ষায় আছি - আগামীকাল আল বদর নেতা চৌধুরী মইনুদ্দিন আর আশরাফুজ্জামান খানের যাতে ফাসির রায় হয়। এদের ক্ষেত্রেও যাতে আবার বয়স বিবেচনা শুনতে না হয়। একটা জিনিস খেয়াল করলাম - এখন প্রায় প্রত্যেকদিন ই কিছু না কিছু খুশির খবর আসছে । গত কয়েকদিনের মধ্যে পেলাম দুই আল বদর নেতার রায়ের তারিখ , গণজাগরণ মঞ্চের কর্মসূচী, জামাতের নিবন্ধন বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় ।
অপেক্ষায় আছি সেই সোনালি ভোরের , যেদিন ঘুম থেকে উঠে ফেসবুকে লগ ইন করেই শুনব সেই মহা বিজয়ের সংবাদটা , কাদের কসাই এর ফাসির সংবাদ টা। আর আমাদের কিন্তু মনে রাখতে হবে কসাই কাদেরের কবর কোনোভাবেই স্বাধীন বাংলার মাটিতে হতে দেয়া যাবে না। এই মাটিতে ত্রিশ লাখ শহীদ ঘুমিয়ে আছেন , বঙ্গবন্ধু ঘুমিয়ে আছেন , শহীদজননী মা জাহানারা ইমাম ঘুমিয়ে আছেন । কোন যুদ্ধাপরাধীর স্থান এই মাটিতে হবে না। বাংলার পবিত্র মাটি আমরা অপবিত্র হতে দেব না।
জয় বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু। জয় প্রজন্ম , জয় শহীদজননী , জয় গণজাগরণ মঞ্চ। জয় হোক মুক্তিযুদ্ধের , জয় হোক স্বাধীনতার।
যাক , নিবন্ধন তো বাতিল হল - এখন দ্রুত এই সন্ত্রাসী , রাজাকারদের সংগঠন জামাত -শিবিরকে নিষিদ্ধের অপেক্ষা। কোন দেশদ্রোহী রাজাকার - আলবদরের ঠাই নেই এই ত্রিশ লাখ শহীদের রক্তভেজা বাংলার মাটিতে। আর তাই অনেক আশা নিয়ে অপেক্ষায় আছি - আগামীকাল আল বদর নেতা চৌধুরী মইনুদ্দিন আর আশরাফুজ্জামান খানের যাতে ফাসির রায় হয়। এদের ক্ষেত্রেও যাতে আবার বয়স বিবেচনা শুনতে না হয়। একটা জিনিস খেয়াল করলাম - এখন প্রায় প্রত্যেকদিন ই কিছু না কিছু খুশির খবর আসছে । গত কয়েকদিনের মধ্যে পেলাম দুই আল বদর নেতার রায়ের তারিখ , গণজাগরণ মঞ্চের কর্মসূচী, জামাতের নিবন্ধন বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় ।
অপেক্ষায় আছি সেই সোনালি ভোরের , যেদিন ঘুম থেকে উঠে ফেসবুকে লগ ইন করেই শুনব সেই মহা বিজয়ের সংবাদটা , কাদের কসাই এর ফাসির সংবাদ টা। আর আমাদের কিন্তু মনে রাখতে হবে কসাই কাদেরের কবর কোনোভাবেই স্বাধীন বাংলার মাটিতে হতে দেয়া যাবে না। এই মাটিতে ত্রিশ লাখ শহীদ ঘুমিয়ে আছেন , বঙ্গবন্ধু ঘুমিয়ে আছেন , শহীদজননী মা জাহানারা ইমাম ঘুমিয়ে আছেন । কোন যুদ্ধাপরাধীর স্থান এই মাটিতে হবে না। বাংলার পবিত্র মাটি আমরা অপবিত্র হতে দেব না।
জয় বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু। জয় প্রজন্ম , জয় শহীদজননী , জয় গণজাগরণ মঞ্চ। জয় হোক মুক্তিযুদ্ধের , জয় হোক স্বাধীনতার।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন