ভালবাসি, অনেক ভালোবাসি মা তোমাকে। কখনও মুখ ফুটে বলা হয়নি ভালবাসি। কিন্তু তুমি তো মা, তুমি তো জানো আমি তোমাকে কত ভালবাসি। যেকোন কাজ করার আগে ভাবি, এই কাজে সফল হলে আম্মু কতটা খুশি হবে। এরপরই কাজটা করার অন্যরকম একটা শক্তি চলে আসে নিজের মাঝে। মা, তোমার মুখের এক একটা হাসি যে আমার কতোটা প্রিয় তা হয়তবা কখনই বোঝাতে পারব না। কিন্তু, আমার মনে হয় মায়ের সাথে মেয়ের সম্পর্কটাই এমন যে না বলেও অনেক কিছু বলা হয়ে য...ায়। জন্মের পূর্ব থেকেই যে মায়ের সাথে রচিত হয়ে আছে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ভালবাসার বন্ধন।
বুঝতে শুরু করেছি যখন তারও আগে থেকে আজ পর্যন্ত প্রতিটা মুহূর্তে প্রতি পদক্ষেপে পাশে পেয়েছি তোমাকে। দুনিয়ার সবাই যখন দূরে সরে গেছে, তখনও মা তুমিই আমাকে বাঁচার সাহস দিয়েছ। তোমার অনুপ্রেরণা পেয়ে আর জাতীয় পতাকাটা বুকে নিয়েই তো বারবার বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখেছি, আশায় বুক বেঁধেছি। ভুল বন্ধুত্ব, ভুল ভালবাসা সবকিছু যখন বারবার আঘাত করে ক্ষত- বিক্ষত করেছে আমাকে, ছায়া হয়ে তুমিই পাশে দাঁড়িয়েছ আমার। শাহবাগে যেতে বাধা দাওনি কোনদিন, বাঁধা দাওনি আমার কোন ইচ্ছার পথে কখনও। তোমাকে অনেক ভালোবাসি মা...
কত ভুলই না করি প্রতিদিন। রাগের মাথায় কত কিছুই না করে বসি, কত খারাপ ব্যবহার করে ফেলি তোমার সাথে কতবার। কিন্তু, তুমি বারবার আমাকে সময় দাও, সাহস দাও নিজেকে গুছিয়ে নিয়ে আবার নতুন করে শুরু করার জন্য। মা, তোমার জন্য আর প্রজন্ম চত্বরের জন্যই আমি বেঁচে আছি এখনও। নাহলে হয়ত বেঁচে থাকার অর্থ কবেই হারিয়ে ফেলতাম। মা, আরেকবার নতুন করে শুরু করছি সবকিছু। যেখানে শুধু থাকব আমি, তুমি, আমাদের ছোট্ট পবিত্র আর প্রজন্ম চত্বর। সবার উপরে আমাদের সাথে থাকবে বাংলাদেশ। মা, তুমি কি জানো তুমি দুনিয়ার সবচেয়ে ভাল, সবচেয়ে লক্ষ্মী মা।
জানো না, তাইত? ঠিক আছে, আজকেই জানাব তোমাকে। উপরের কথাগুলো চিঠিতে লিখে খামে ভরে তোমার কাপড়ের ড্রয়ারে রেখে দিয়েছি। আজকে সারাদিন তোমাকে চোখে চোখে রাখব। যেই তুমি চিঠিটা পড়বে, সাথে সাথে গিয়ে তোমাকে জড়িয়ে ধরব। তারপর? নাহ, তারপরের কথা আর ফেসবুকে শেয়ার করব না। সে মুহূর্তগুলো শুধু তোমার, আমার আর ঐ লাল- সবুজের। মাতৃস্নেহে যে আজো আগলে রেখেছে প্রতিটা সন্তানকে। কি রোদে, কি বৃষ্টিতে আর কি ঝড়- ঝঞ্ঝায়; চিরকালই আগলে রাখবে এমনি করে...
জয় বাংলা..
বুঝতে শুরু করেছি যখন তারও আগে থেকে আজ পর্যন্ত প্রতিটা মুহূর্তে প্রতি পদক্ষেপে পাশে পেয়েছি তোমাকে। দুনিয়ার সবাই যখন দূরে সরে গেছে, তখনও মা তুমিই আমাকে বাঁচার সাহস দিয়েছ। তোমার অনুপ্রেরণা পেয়ে আর জাতীয় পতাকাটা বুকে নিয়েই তো বারবার বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখেছি, আশায় বুক বেঁধেছি। ভুল বন্ধুত্ব, ভুল ভালবাসা সবকিছু যখন বারবার আঘাত করে ক্ষত- বিক্ষত করেছে আমাকে, ছায়া হয়ে তুমিই পাশে দাঁড়িয়েছ আমার। শাহবাগে যেতে বাধা দাওনি কোনদিন, বাঁধা দাওনি আমার কোন ইচ্ছার পথে কখনও। তোমাকে অনেক ভালোবাসি মা...
কত ভুলই না করি প্রতিদিন। রাগের মাথায় কত কিছুই না করে বসি, কত খারাপ ব্যবহার করে ফেলি তোমার সাথে কতবার। কিন্তু, তুমি বারবার আমাকে সময় দাও, সাহস দাও নিজেকে গুছিয়ে নিয়ে আবার নতুন করে শুরু করার জন্য। মা, তোমার জন্য আর প্রজন্ম চত্বরের জন্যই আমি বেঁচে আছি এখনও। নাহলে হয়ত বেঁচে থাকার অর্থ কবেই হারিয়ে ফেলতাম। মা, আরেকবার নতুন করে শুরু করছি সবকিছু। যেখানে শুধু থাকব আমি, তুমি, আমাদের ছোট্ট পবিত্র আর প্রজন্ম চত্বর। সবার উপরে আমাদের সাথে থাকবে বাংলাদেশ। মা, তুমি কি জানো তুমি দুনিয়ার সবচেয়ে ভাল, সবচেয়ে লক্ষ্মী মা।
জানো না, তাইত? ঠিক আছে, আজকেই জানাব তোমাকে। উপরের কথাগুলো চিঠিতে লিখে খামে ভরে তোমার কাপড়ের ড্রয়ারে রেখে দিয়েছি। আজকে সারাদিন তোমাকে চোখে চোখে রাখব। যেই তুমি চিঠিটা পড়বে, সাথে সাথে গিয়ে তোমাকে জড়িয়ে ধরব। তারপর? নাহ, তারপরের কথা আর ফেসবুকে শেয়ার করব না। সে মুহূর্তগুলো শুধু তোমার, আমার আর ঐ লাল- সবুজের। মাতৃস্নেহে যে আজো আগলে রেখেছে প্রতিটা সন্তানকে। কি রোদে, কি বৃষ্টিতে আর কি ঝড়- ঝঞ্ঝায়; চিরকালই আগলে রাখবে এমনি করে...
জয় বাংলা..
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন