রজনীর নিকষ কালো আঁধার ভেদ করেও তো এক সময় আলোকমালার একটি সূক্ষ্ম কিরণ দেখা দেয় পূর্ব দিগন্তে। সেই রেখাটি ধীরে ধীরে বিস্তৃত হতে থাকে, আকার নেয় উজ্জ্বল এক আলোকের গোলকের যার নাম সূর্য। রক্তলাল আভা এক সময় ছড়িয়ে পরতে থাকে পুরোটা আকাশ জুড়ে। প্রকৃতিতে লাগে আলোর দোলা। হয়ত বা নতুন সূর্যের সাথে নতুন কোন এক স্বপ্নে বুক বাধে আশাহত ভাগ্যপরাহত কোনো এক মানুষ।হয়তবা ফসলের মাঠের পথ ধরতে লাঙল জোয়াল কাঁধে গ্রামীণ কৃষক...ের মনেও তখন নতুন জীবনের স্বপ্ন জাগে।
ইট কাঠ পাথরের শহরে হয়ত প্রভাত আর এতসব রুপের ডালি নিয়ে হাজির হয়না। কিংবা হাজির হলেও সে রুপ থেকে যায় লোকচক্ষুর অন্তরালে। কারন এখানে প্রভাত মানেই নতুনভাবে ব্যস্ততা। নতুন দিনের শুরু মানেই বিশ্রামের পরিসমাপ্তি ঘোষণা। এখানে জীবনের জন্য সংগ্রাম নয়, যেন সংগ্রামের জন্যই জীবন। তারপরও জীবন তো এগিয়ে যায়। বদ্ধ ঘরের মাঝেও এখানে হাজারো রকম স্বপ্নের রঙ্গিন আলপনা আঁকা হয়। হয়ত কিছু স্বপ্ন বাস্তবতার মুখ দেখে, আবার কিছু স্বপ্ন দেখেনা। তারপরও তো মানুষ স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসে।
পৃথিবীর নিষ্ঠুরতাকে ভেদ করে প্রকৃতির সাথে একান্ত হয়ে প্রভাতটাকে উপভোগ করার সুযোগ হয় কয়টি রমণীর!! যদি কারো হয়, তবে সেটা সারা জীবনের পরম সৌভাগ্য। সূর্যস্নানের প্রয়োজন নেই, অধিকার চাই অল্প কিছু মুহূর্তের জন্য খোলা আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে প্রভাতী সূর্যের দিকে চেয়ে থাকার। এইযে এতক্ষণ ভোরের রুপ লিখলাম, এটা পুরোটাই আমার কল্পনার চিত্র। আজ হটাত করে লক্ষ্য করলাম ভোরকে উপভোগ করার সৌভাগ্য আমার আজো হয়নি। কি আর করা! সমাজটা যে একটু বেশিই পুরুষতান্ত্রিক আর প্রয়োজনের চেয়ে বেশিই যান্ত্রিক।
তারপরও স্বপ্ন দেখি একদিন ভোরের উন্মুক্ত আলোয় আবার পথে নেমে আসব সেই ২০১৩ এর ফেব্রুয়ারির মত। হাত দিয়ে স্পর্শ করব প্রভাতী সূর্যের পবিত্র আলোকে আর আকাশ বাতাস কাঁপিয়ে চিৎকার করব "জয় বাংলা..."
ইট কাঠ পাথরের শহরে হয়ত প্রভাত আর এতসব রুপের ডালি নিয়ে হাজির হয়না। কিংবা হাজির হলেও সে রুপ থেকে যায় লোকচক্ষুর অন্তরালে। কারন এখানে প্রভাত মানেই নতুনভাবে ব্যস্ততা। নতুন দিনের শুরু মানেই বিশ্রামের পরিসমাপ্তি ঘোষণা। এখানে জীবনের জন্য সংগ্রাম নয়, যেন সংগ্রামের জন্যই জীবন। তারপরও জীবন তো এগিয়ে যায়। বদ্ধ ঘরের মাঝেও এখানে হাজারো রকম স্বপ্নের রঙ্গিন আলপনা আঁকা হয়। হয়ত কিছু স্বপ্ন বাস্তবতার মুখ দেখে, আবার কিছু স্বপ্ন দেখেনা। তারপরও তো মানুষ স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসে।
পৃথিবীর নিষ্ঠুরতাকে ভেদ করে প্রকৃতির সাথে একান্ত হয়ে প্রভাতটাকে উপভোগ করার সুযোগ হয় কয়টি রমণীর!! যদি কারো হয়, তবে সেটা সারা জীবনের পরম সৌভাগ্য। সূর্যস্নানের প্রয়োজন নেই, অধিকার চাই অল্প কিছু মুহূর্তের জন্য খোলা আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে প্রভাতী সূর্যের দিকে চেয়ে থাকার। এইযে এতক্ষণ ভোরের রুপ লিখলাম, এটা পুরোটাই আমার কল্পনার চিত্র। আজ হটাত করে লক্ষ্য করলাম ভোরকে উপভোগ করার সৌভাগ্য আমার আজো হয়নি। কি আর করা! সমাজটা যে একটু বেশিই পুরুষতান্ত্রিক আর প্রয়োজনের চেয়ে বেশিই যান্ত্রিক।
তারপরও স্বপ্ন দেখি একদিন ভোরের উন্মুক্ত আলোয় আবার পথে নেমে আসব সেই ২০১৩ এর ফেব্রুয়ারির মত। হাত দিয়ে স্পর্শ করব প্রভাতী সূর্যের পবিত্র আলোকে আর আকাশ বাতাস কাঁপিয়ে চিৎকার করব "জয় বাংলা..."
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন