ছিন্নভিন্ন কথাগুলোকে আবার সাজিয়ে নিতে খুব ইচ্ছে করে। কাঁদতে চাই, আমি প্রাণ খুলে কাঁদতে চাই। নীরবে- নিভৃতে দুই ফোঁটা অশ্রুজল ফেলা নয়, বধ্যভূমির সারি সারি শহীদের কবরের পাশে দাঁড়িয়ে আকাশ -বাতাস কাঁপিয়ে চিৎকার করে কাঁদতে চাই। কাঁদতে চাই অজ্ঞাতনামা সেই বীরদের স্মরণে। দুটো গোলাপের পাপড়ি নয়, এক বুক ভালোবাসায় ভরা রক্ত দিয়ে রাঙ্গাতে চাই সবুজ মেঠোপথ। হাতে রক্তলাল গোলাপ নিয়ে নয়, রাজাকারের রক্তে পুণ্যস্নান করে রক্তাক্ত দেহ নিয়ে শ্রদ্ধাবনত মস্তকে পড়ন্ত বিকালের আলোয় দাঁড়াতে চাই শহীদ মিনারের পাদদেশে। রাজাকার কাদের কসাইয়ের ফাঁসির দিনের স্বর্গীয় আনন্দ আজো জাগ্রত অন্তরে। সে রকম কলঙ্কমুক্তির আনন্দে আবার ভাসতে চাই। এটা কোন প্রার্থনা নয়। এটা দাবি , এটা অধিকার। ত্রিশ লাখ শহীদের ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার। বীরাঙ্গনা মায়ের ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার। রক্তের বন্যায় চারপাশের প্রান্তর ভেসে যেতে হলে যাক, জীবনের মূল্যে হলেও বাংলা মায়ের কলঙ্কমুক্তি চাই। ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই, রাজাকারের ফাঁসি চাই।জয়... বাংলা...।
কি এক অমোঘ স্লোগান তাইনা!! কি এক অবিশ্বাস্য প্রাণের টান এই প্রজন্ম চত্বরের প্রতি। রাতের নিকশ কালো আঁধার ভেদ করে সোডিয়াম বাতিগুলো জ্বলে আছে কিছু পরপর।ব্যস্ত নাগরিক জীবনের যে এখনও সমাপ্তি হয়নি। চারপাশে অবিরাম জীবনের প্রবাহ আর সেই প্রবাহের মাঝে দাঁড়িয়েই একটু বৃত্তের বাইরে বের হবার চেষ্টা। কি আর করা, আমরা যে বাঙালি। ধ্বংসস্তূপের মধ্যে দাঁড়িয়েও আমরা যে ঘুরে দাঁড়াই আর একবার বাঁচার জন্য, নতুন করে আর একবার স্বপ্ন দেখার জন্য। সত্যি, আরেকবার নতুন করে স্বপ্ন দেখার আশা খুঁজে পাচ্ছি ধীরে ধীরে। স্বপ্নের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় রানা প্লাজার ধ্বংসস্তূপে এখনও মিলতে থাকা মানুষের খুলি কিংবা সন্তানের মৃতদেহটা পাওয়ার আশায় অপেক্ষারতা মাতার করুণ মুখটি। তারপরেও আশায় বুক বাঁধি- বাংলাদেশের নিজস্ব ড্রোণ বিমান আগামীকাল উড়তে যাচ্ছে আকাশে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ, এগিয়ে যাচ্ছে রাজনৈতিক সচেতনতায়ও। আমার বাংলাদেশ আর কখনও পথ হারাবে না।
কি এক অমোঘ স্লোগান তাইনা!! কি এক অবিশ্বাস্য প্রাণের টান এই প্রজন্ম চত্বরের প্রতি। রাতের নিকশ কালো আঁধার ভেদ করে সোডিয়াম বাতিগুলো জ্বলে আছে কিছু পরপর।ব্যস্ত নাগরিক জীবনের যে এখনও সমাপ্তি হয়নি। চারপাশে অবিরাম জীবনের প্রবাহ আর সেই প্রবাহের মাঝে দাঁড়িয়েই একটু বৃত্তের বাইরে বের হবার চেষ্টা। কি আর করা, আমরা যে বাঙালি। ধ্বংসস্তূপের মধ্যে দাঁড়িয়েও আমরা যে ঘুরে দাঁড়াই আর একবার বাঁচার জন্য, নতুন করে আর একবার স্বপ্ন দেখার জন্য। সত্যি, আরেকবার নতুন করে স্বপ্ন দেখার আশা খুঁজে পাচ্ছি ধীরে ধীরে। স্বপ্নের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় রানা প্লাজার ধ্বংসস্তূপে এখনও মিলতে থাকা মানুষের খুলি কিংবা সন্তানের মৃতদেহটা পাওয়ার আশায় অপেক্ষারতা মাতার করুণ মুখটি। তারপরেও আশায় বুক বাঁধি- বাংলাদেশের নিজস্ব ড্রোণ বিমান আগামীকাল উড়তে যাচ্ছে আকাশে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ, এগিয়ে যাচ্ছে রাজনৈতিক সচেতনতায়ও। আমার বাংলাদেশ আর কখনও পথ হারাবে না।